বিশাল আকারের এক সাদা ও নীল রঙের ট্রাক। ধীরে ধীরে এটি পরিণত হয় প্রার্থনার স্থানে। ২০২০ সালে জাপানে গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে বিভিন্ন দেশ থেকে আসা মুসলিম দর্শনার্থীরা যাতে নামাজ পড়া নিয়ে সমস্যায় না পড়েন, সেজন্য নেয়া হয়েছে এ ব্যবস্থা।
রাজধানী টোকিওর একটি স্পোর্টস ও কালচারাল ইভেন্টস কোম্পানি ভ্রাম্যমাণ মসজিদ নিয়ে এসেছে। এই গাড়িতে একসঙ্গে ৫০ জন নামাজ পড়তে পারবেন।
২০২০ সালকে সামনে রেখে এখনই প্রস্তুতি সেরে রাখছে জাপান৷ আয়োজকদের ধারণা, বিপুল সংখ্যক মুসলিম দর্শক ও খেলোয়াড়দের জন্য দেশটিতে মসজিদের সংখ্যা একেবারেই কম। এ কারণে পরীক্ষামূলকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে প্রথম গাড়ি।
যৌন সক্ষমতা বৃদ্ধির দশটি বিশেষ উপায়
japan-mosque
এটি আপাতত অবস্থান করবে পশ্চিম জাপানের টয়োটা শহরের টয়োটা স্টেডিয়ামের বাইরে। চালক একাই পরিচালনা করতে পারবেন এই গাড়ি। সুইচ টিপলেই ধীরে ধীরে খুলে যাবে ২৫ টন ভার বহনে সক্ষম এই ট্রাকের দরজা।
বাইরে থেকে দেখে খুবই সাধারণ মনে হলেও নামাজের সময় খুলে যাবে ট্রাকের দুই পাশ। ফলে বাড়বে ট্রাকের ধারণক্ষমতাও। ৫১৫ বর্গফুট আয়তনের বর্ধিত এই গাড়িতে তখন অনায়াসে ৫০ জন একসঙ্গে নামাজ পড়তে পারবেন।
জাপানে সব মিলিয়ে এক থেকে দেড় লাখ মুসলিম ধর্মাবলম্বী বাস করেন। আয়োজকরা ভাবছেন, ধীরে ধীরে সব দেশেই ছড়িয়ে পড়বে এমন উদ্যোগ। মানুষে মানুষে বাড়বে সহমর্মিতা। ডিডব্লিউ।
Leave a Reply