১. তলপেটে এবং পিঠের নিচের অংশে গরম পানি ভর্তি হট ওয়াটার ব্যাগ চেপে ধরে রাখলে ব্যথা অনেকটাই কমে আসবে। তাছাড়া বেশি অসুস্থ বোধ করলে কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করে নিলেও উপকার পাওয়া যাবে।
২. এ সময় প্রচুর ভিটামিন বি, ই, সি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। এই উপাদানগুলো মাসিকের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
৩. আঁশসমৃদ্ধ খাবার, প্রচুর ফল ও সবজি খেতে হবে। কারণ এই খাবারগুলোতে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ উপাদান এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। তাছাড়া এ সময় ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরা রসের শরবত ও পেঁপে খেলেও ব্যথায় আরাম পাওয়া যাবে।
৪. অতিরিক্ত চা ও কফি, অর্থাৎ ক্যাফেইন এড়িয়ে চলতে হবে। তাছাড়া এ সময় ধূমপান ও অ্যালকোহল গ্রহণ এড়িয়ে চলতে হবে।
৫. অতিরিক্ত দুগ্ধজাত খাবার, মাংস এবং শুঁটিজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।
৬. আদা চা, জেসমিন টি, ক্যামমাইল টি শুধু যে ব্যথা কমাতে সাহায্য করবে তা নয়, রক্ত ক্ষরণের ফলে শরীরের পানির ভারসাম্যও রক্ষা করতে সাহায্য করবে।
পেটে ব্যাথার কারণ এবং ঘরোয়া প্রতিকার
৭. অতিরিক্ত ব্যথা হলে ব্যথা কমানোর ওষুধ খাওয়া যেতে পারে। তবে ওষুধ খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
৮. হালকা ব্যয়াম এ সময় ব্যথা উপশমে বেশ কার্যকর। তাছাড়া যে কোনো এসেনশিয়াল তেল দিয়ে হালকা মালিশেও ব্যথা কমে আসবে।
Leave a Reply